বেতন-ভাতা নিয়ে আসছে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বিশাল সুখবর
বেসামরিক প্রশাসনে কর্মরত অবস্থায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মৃত্যুবরণ ও আহত হয়ে স্থায়ী অক্ষমতার কারণে সরকার থেকে দেয়া আর্থিক অনুদানের টাকা ইএফটির মাধ্যমে দেবে অর্থ মন্ত্রণালয়। সময় মতো অনুদানের টাকা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের হাতে পৌঁছবে বলে জানান কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া কল্যাণ অনুদানের টাকাও ইএফটির মাধ্যমে দেয়া হবে। এতে এ সব অনুদানের টাকা সরাসরি উপকারভোগীর ব্যাংক হিসাবে চলে যাবে।
এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান জানান, বর্তমানে নবম থেকে প্রথম গ্রেডে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা ইএফটির মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে ১০ম থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতাও ইএফটির আওতায় দেয়া হবে। এ ছাড়া বেসামরিক প্রশাসনের কর্মরত অবস্থায় কেউ মারা গেলে বা স্থায়ী অক্ষম হলে তাদের দেয়া আর্থিক অনুদানও ইএফটির আওতায় আনা হচ্ছে।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ২০১৮ সালের জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত গৃহনির্মাণ ঋণের নীতিমালা জারি করেছে সরকার। তবে যাদের ইএফটিতে বেতন-ভাতা হচ্ছে, শুধু তারাই এ ঋণের জন্য আবেদন করতে পারছেন। অন্যরা ঋণের জন্য আবেদনই করতে পারছেন না। এ কারণে শুধু সচিবালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ অল্প কিছু দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঋণের আবেদন করতে পারছেন।
কর্মকর্তারা আরও জানান, ফ্ল্যাট ও প্লট কিনতে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত গৃহনির্মাণ ঋণের নীতিমালা জারি হয় ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই, যা ওই বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর ধরা হয়। নীতিমালা অনুযায়ী, জমি বা ফ্ল্যাট কিনতে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন তারা। যে কোনো সরকারি চাকরিজীবী ৯ শতাংশ সুদে এ ঋণ নিতে পারবেন। ২০ বছর মেয়াদি এ ঋণের ৫ শতাংশ সুদ ঋণগ্রহীতা পরিশোধ করবেন। বাকি ৪ শতাংশ সরকার মাসিক কিস্তিতে ভর্তুকি দেবে।
নীতিমালা জারির পর রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের সঙ্গে চুক্তি করে সরকার। এ সব প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরিজীবীদের এ ঋণ দেয়ার কথা। নিয়ম অনুযায়ী, যে কোনো চাকরিজীবী ঋণ পাওয়ার জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের যে কোনো একটিতে আবেদন করবেন। ব্যাংক ওই আবেদন যাচাই-বাছাই করে ইএমআই শেষে আবেদনকারী কর্মকর্তা যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে কর্মরত আছেন, ওই মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। ওই মন্ত্রণালয় থেকে তা অনুমোদন করে অর্থ বিভাগে ‘গৃহনির্মাণ ঋণ কোষ’ শাখায় পাঠানো হবে। তখন এ শাখা থেকে প্রাথমিক জিও জারি করে তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে দেয়া হবে। তার ভিত্তিতে ব্যাংক ঋণ দেবে।
ঋণ দেয়ার পর অর্থ বিভাগ চূড়ান্ত জিও জারি করে ওই কর্মকর্তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে যাতে প্রতি মাসে সুদের ভর্তুকির অর্থ স্থানান্তর হয়,সে ব্যবস্থা করবে। ঋণ নেয়ার পর ২০ বছর বা ঋণগ্রহীতার পিআরএলের মধ্যে যেটি আগে হবে, ততদিন প্রতি মাসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভর্তুকির অর্থ পৌঁছে যাবে। নতুন বাজেটে গৃহনির্মাণ ঋণ খাতে সুদ ভর্তুকি বাবদ ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- আইপিএল নিলাম: ২কোটি ৭০লাখ রুপিতে যে দলে সাকিব, দেখেনিন মুস্তাফিজ ও তাসকিনের অবস্থান
- দেশে টাকা পাঠানোর উত্তম সময়: সৌদি রিয়াল রেটের অবিশ্বাস্য লাফ, দেখেনিন আজকের রেট কত
- সৌদি রিয়াল রেটের বিশাল পতন, দেখেনিন আজকের রেট কত
- ব্রেকিং নিউজ: আইপিএল নিলামে ঝড় তুললেন নাহিদ রানা
- IPL নিলামে ঝড় তুলেছেন তাসকিন, ৫ কোটি রুপিতে যে দলে তাসকিন, দেখেনিন সাকিবের অবস্থান
- IPL 2025 Auction: ৫ কোটি রুপিতে যে দলে তাসকিন, দেখেনিন মুস্তাফিজের অবস্থান
- আজকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে পাল্টে গেল বাংলাদেশের ১৮ বছরের ইতিহাস
- টি-টেন লিগে আকাশ ছোয়া মুল্যে দল পেলেন সৌম্য সরকার, দেখেনিন যে দলের হয়ে খেলবেন
- প্রথম দিনেই কঠিন হুঁশিয়ারি দিলেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী চারে দিকে উঠলো প্রশংসার ঝড়
- ৩ পরিবর্তন নিয়ে শেষ ওয়ানডে ম্যাচের জন্য শক্তিশালী একাদশ ঘোষণা করলো বাংলাদেশ
- অনেক দিন পর সাব্বিরের ব্যাটে চার ছক্কার ঝড়
- যে কারণে সাকিবকে বাতিল ঘোষণা করলো আইসিসি
- ব্রেকিং নিউজ: নাজমুল হোসেন শান্তকে হারালো বাংলাদেশ
- খেলার মোড় ঘোরালেন নাসুম আর ম্যাচে ম্যাচ সেরা হলেন অন্য যে ক্রিকেটার
- ব্রেকিং নিউজ: বাতিল ঘোষণা করলো আইসিসি, মুখ খুললেন সাকিব