ঢাকা, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

৫ হাজার কর্মচারীর প্রবেশের পথ একটা, বাড়ছে করোনার ভয়াবহতা

জাতীয় ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২০ মে ১০ ১৯:২৮:০১
৫ হাজার কর্মচারীর প্রবেশের পথ একটা, বাড়ছে করোনার ভয়াবহতা

সামাজিক দূরত্ব ছাড়াই চলে বেচা-কেনা। দীর্ঘ বন্ধের পর প্রথম দিনে কিছুটি বিশৃঙ্খলার কথা স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ বলছে, ব্যবস্থা নিতে পর্যাপ্ত সময় পাননি তারা।

এদিকে ঘোষণা অনুযায়ী নগরীর নামীদামি বেশিরভাগ শপিংমল বন্ধ রাখা হয়েছে।

রোববার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে বন্ধ নিউমার্কেট লাগোয়া বেশ বড়সড় আরেকটি শপিং মল নিউ সুপার মার্কেট। প্রায় ২ হাজার দোকানে সাড়ে ৫ হাজার কর্মচারী কাজ করেন এখানে। অথচ দেড় মাস পর খোলার পর প্রবেশের জন্য রাখা হয়েছে মাত্র একটি গেট।

আর তা দিয়েই, ভিড়ে ঠাসাঠাসি করে দোকানপাটে ঢুকছেন তারা। দেশে যখন করোনা সংক্রমণের হার প্রতিদিনই বাড়ছে ঠিক তখনই এ চিত্র দেখে আতঙ্কিত লাইনে দাঁড়ানো প্রত্যেকেই। যদিও এর পেছনে সব দায় দোকান মালিকদেরই দিলেন তারা।

একজন বলেন, মার্কেট খোলা এজন্য সবাই আসছে। মার্কেট বন্ধ থাকলে এমন হতো না। আরেকজন বলেন, সবার প্রবেশের জন্য আলাদা আলাদা পথ করতে হবে। এমন বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে না পেরে হতাশ পুলিশের নিউমার্কেট জোন। যদিও মার্কেট মালিক সমিতির দাবি, পর্যাপ্ত সময় না পাওয়ায় নিরাপত্তা বিধি মানতে পারেননি তারা।

ঢাকা নিউ মার্কেট দক্ষিণ বণিক সমিতির সভাপতি শহীদুল্লাহ শহীদ বলেন, দূরত্ব বজায় রেখে চালু করতে হবে যেহেতু এই পদ্ধতি প্রথম, কারণ মার্কেটে এমন করে প্রবেশের কোনো নিয়মতো ছিল না। সময় কম পেয়েছি আশা করছি দূরত্ব বজায় রেখে কাজটা করতে পারবো।

নিউ মার্কেট জোনের এসি আবুল হাসান বলেন, মানুষের মধ্যে যদি জনসচেতনাতা তৈরি না হয়, নিজে আক্রান্ত হবো এই ভীতি তৈরি না হলে ভালো কিছু হবে না।

এছাড়া রাজধানীর ধানমন্ডি, এলিফ্যান্ট রোড, ও পুরানো ঢাকার বেশকিছু শপিং মলে শুরু হয়েছে ঈদকেন্দ্রিক বেচাকেনা। এসব দোকানপাটে স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরোপ না করলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে বলে মনে করে সব পক্ষই।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



রে