ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১

রিং অব ফায়ারের সাক্ষী হলো এশিয়ার মানুষ

বিশ্ব ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০১৯ ডিসেম্বর ২৬ ১৫:৫৫:৪৮
রিং অব ফায়ারের সাক্ষী হলো এশিয়ার মানুষ

সূর্যের তেজদীপ্ত রূপ ঢেকে দিচ্ছে চাঁদের শান্ত স্নিগ্ধ আলো। এতে চারপাশ দিয়ে বেরিয়ে আসছে আগুনের মতো বৃত্তাকার আলো! এই অপূর্ব দৃশ্যকে বলা হচ্ছে ‘রিং অব ফায়ার’। গত কয়েক মাস ধরেই এই সূর্যগ্রহণ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে।

বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া এবং সৌদি আরবসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মানুষ বিরল ঘটনার সাক্ষী হয়েছে। প্রতি বছর সাধারণত দু'বার সূর্যগ্রহণ হয়।

এর আগে গত ২ জুলাই সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা। ২০২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর পরবর্তী সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হবে দক্ষিণ চিলি, আর্জেন্টিনা, দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকা এবং অ্যান্টার্কটিকা।

সূর্যগ্রহণের তিন রকম হয়- সম্পূর্ণ, আংশিক এবং কৌণিক। চাঁদ পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে চলে এলেই সূর্যগ্রহণ হয়, চাঁদের কারণেই পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান সূর্য আংশিক বা সম্পূর্ণ ঢাকা পড়ে যায়। সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদের আপাত ব্যাস সূর্যের চেয়ে ছোট হয় এবং সূর্যের বেশিরভাগ আলোকেই তা বাধা দেয়। এর ফলে সূর্যকে তখন চাঁদের আড়াল থেকে রিং অব ফায়ারের মতো লাগে।

এই সূর্যগ্রহণ বাংলাদেশ থেকেও আংশিক দেখা যাচ্ছে। ঢাকায় সূর্যগ্রহণ শুরু হয় সকাল ৯টা ৪ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে এবং শেষ হয়েছে ১২টা ৬ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও কয়েক মিনিট এদিক-সেদিক হয়ে শুরু হয়েছে এবং একইভাবে শেষ হয়েছে।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের জলবায়ু মহাশাখা জানিয়েছে, বাহরাইনের উরায়ারারের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে বিএসটি সময় ৮টা ৩০ মিনিটে কেন্দ্রীয়ভাবে এই সূর্যগ্রহণ শুরু হয়। কেন্দ্রীয় গ্রহণ শেষ হবে ফিলিপিন্স সাগরে ওয়েক দ্বীপের পশ্চিম দিকে বিএসটি সময় ১২টা ৫৯ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে। আর সর্বোচ্চ সূর্যগ্রহণ হবে মালাক্কা প্রণালিতে রূপাথ দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বিএসটি সময় ১১টা ১৭ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে।সুত্রঃ জাগোনিউজ২৪

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ



রে