বহু কর্মীর সৌদি যাওয়া অনিশ্চিত
ফলে এসব রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে থাকা সৌদি আরবের বিভিন্ন কোম্পানির হাজার হাজার ভিসার মেয়াদ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে এবং আরও ভিসার মেয়াদ শেষে দিকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বিদেশগামী কর্মীদের মেডিকেলের সঙ্গে রিক্রুটিং এজেন্সির কোন ধরনের ভুমিকা না থাকলেও সৌদি দূতাবাস তাদের কালো তালিকাভুক্ত করেছে। মেডিকেল ফিট কার্ড দেখেই সৌদি দূতাবাস কর্মীদের ভিসা দিয়ে থাকে। কিন্তু গত জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে এসব রিক্রুটিং এজেন্সির ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয় ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাস।
ইতিমধ্যে তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এ বিষয়ে কোন অগ্রগতি হয়নি। বিষয়টি নিয়ে সৌদি দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেও সুবিচার পাচ্ছে না এজেন্সিগুলো। ফলে সৌদি আরবসহ জিসিসি দেশগুলোর হাজার হাজার ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও তারা কর্মী পাঠাতে পারছে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক জানান, আম'রা তো আর মেডিকেল চেক-আপ করি না। গামকা’র সদস্যভুক্ত কয়েকটি মেডিকেল সেন্টারের অ'পকর্মের শা'স্তি কেন আম'রা পাবো।
তিনি আরও জানান, এ ধরনের অ'পকর্মের সঙ্গে যেসব মেডিকেল সেন্টার জ'ড়িত তাদের শা'স্তি হিসেবে সেগুলো ইতিমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছে জিসিসি। এসব মেডিকেল সেন্টারগুলো এখন আর বিদেশগামী কর্মীদের মেডিকেল চেক-আপ করাতে পারছে না। জানা গেছে, মেডিকেল চেক-আপ দু'র্নীতির সাথে জ'ড়িত থাকার অ'ভিযোগে দেশের ৮টি মেডিকেল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করেছে জিসিসি। কিন্তু তিন মাস পেরিয়ে গেলেও বন্ধ থাকা রিক্রুটিং এজেন্সির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় নি সৌদি দূতাবাস।
জানা গেছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে গামকা’র সদস্যভুক্ত রয়েছে প্রায় ৬৬টি মেডিকেল সেন্টার। কথা ছিল জিসিসি নির্দেশিত মান অনুযায়ী এসব দেশগুলোতে গমনেচ্ছুক কর্মীদের স্বচ্ছভাবে মেডিকেল চেক-আপ করাতে হবে। যেসব কর্মী মেডিকেল চেক-আপ এ ফিট থাকবে, শুধুমাত্র তারাই জিসিসি দেশগুলোতে কাজের জন্য ভিসা পাবে। কিন্তু কয়েকটি মেডিকেল সেন্টার কোন ধরনের মেডিকেল চেক-আপ ছাড়াই বিদেশগামী কর্মীদের ফিট কার্ড দিয়ে দিতো। এর বিনিময়ে কর্মীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিত মেডিকেল সেন্টারগুলো। ফলে এ ধরনের কয়েকটি মেডিকেল সেন্টারকে কেন্দ্র করে রম'রমা দালালচক্রও গড়ে উঠে। এতে কোন ধরনের মেডিকেল চেক-আপ ছাড়াই ফিট কার্ড নিয়ে ভিসা পেয়ে সৌদি আরবসহ জিসিসি দেশগুলোতে যেতো কর্মীরা।
জানা গেছে, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যত কর্মী যায়, তার প্রায় ৭০ শতাংশই যায় সৌদি আরবসহ জিসিসিভুক্ত দেশগুলোতে। গত বছরও শুধুমাত্র সৌদি আরবে গেছে ২ লাখ ৫৭ হাজার কর্মী। আর চলতি বছরের জানুয়ারী থেকে আগস্ট পর্যন্ত দেশটিতে গেছে ২ লাখ ৩৪ হাজার কর্মী। এছাড়া জিসিসিভুক্ত অন্যান্য দেশ যেমন-কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, বাহরাইন ও কাতারেও বাংলাদেশের জন্য বড় শ্রমবাজার রয়েছে। কিন্তু সরকারি দিক থেকেও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ না নিলে নিষেধাজ্ঞা থাকা রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো সৌদি আরবে কর্মী পাঠাতে পারবে না। এতে বিদেশে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নাও হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জনশক্তি রপ্তানি বিশেষজ্ঞরা।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- বোর্ড মিটিং শেষ, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৬ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা
- আজ ১৮/১২/২০২৪ তারিখ, দেখেনিন আজকের ১৮ ক্যারেট, ২১ ক্যারেট, ২২ ক্যারেট সোনা ও রুপার দাম
- ব্রেকিং নিউজ: বাংলাদেশে নেমে এলো শোকের কালো ছায়া, ৪৯৭ জন নি*হ*ত, আ*হ*ত ৭৪৭
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০তে উড়িয়ে দিয়ে আইসিসি রেটিংয়ে বড় লাফ বাংলাদেশের, দেখেনিন সর্বশেষ তালিকা
- সৌদি রিয়াল রেটের বিশাল লাফ, দেখেনিন আজকের রেট কত
- অবশেষে দুই দিন পর বাড়লো সৌদি রিয়াল রেট, দেখেনিন আজকের রেট কত
- ঢাকার অবস্থা ভ*য়া*ব*হ খারাপ
- সব জল্পনা কল্পনার অবসান, ঘোষাণা দিয়ে দিলেন মুস্তাফিজ
- ব্রেকিং নিউজ: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৬ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা
- ব্রেকিং নিউজ: নি*হত ৮৫৮ জন, আ*হত ১১ হাজার ৫৫১ জন
- সৌদি রিয়াল রেটের বিশাল লাফ, দেখেনিন আজকের রেট কত
- ব্রেকিং নিউজ: হেলিকপ্টার দু*র্ঘ*ট*না*য় ভারতের সেনা প্রধান নি*হ*ত
- হাসান আরিফের মৃত্যুতে শূন্য পদে নতুন উপদেষ্টা হিসেবে আসছেন যিনি
- সাকিব-তামিমের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলা নিয়ে বোর্ড মিটিং শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলো বিসিবি
- অবিশ্বাস্য হারে বাড়লো সৌদি রিয়াল রেট, দেখেনিন আজকের রেট কত