ঢাকা, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

হাতে মেহেদি দিতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক

জাতীয় ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০১৯ আগস্ট ১২ ১৬:২২:২৯
হাতে মেহেদি দিতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক

ভোলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার জানান, ৩ জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। এদের মধ্যে আল আমিন ও মঞ্জুর আলম নামে দুইজন রয়েছে। অন্যজনের নাম মামলার তদন্তের স্বার্থে বলা যাচ্ছে না।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে আটক করেছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এছাড়াও ধর্ষণের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।

ধর্ষিতার পরিবার ও পুলিশ জানায়, রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার চর সামাইয়া ইউনিয়নের চর শিপলী গ্রামে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া (১২) এক স্কুলছাত্রী ঈদ উপলক্ষে হাতে মেহেদি লাগাতে প্রতিবেশী লিজা বেগমের কাছে যান। এ সময় ওই বাড়ির ভাড়াটিয়া আল আমিন ও মঞ্জুর আলম তাকে ডেকে একটি ঘরে নিয়ে হাত, পা ও মুখ বেঁধে ধর্ষণ করে।

পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ধর্ষিতার পরিবারের সদস্যরা মেয়েটিকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।

ভোলা সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মমিনুল ইসলাম ধর্ষণের আলামত পেয়েছেন বলে স্বীকার করে জানান, ধর্ষিতার বয়স কম হওয়ায় তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। ধর্ষিতার প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছে। ডাক্তার না থাকায় সেলাই দেয়ার মতো অবস্থা ভোলায় নেই। মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেলে পাঠানো হবে বলে তিনি জানান।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ



রে