ব্যাটিং পাওয়ার হাউজে এগিয়ে বাংলাদেশই

এদিকে শুধু বোলিংয়ের দিক থেকেই নয়, আফগানরা এখন যথেষ্ট শক্তিশালী ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রেও। তাদের দলটিতে রয়েছে গুলবাদিন নাইব, হাশমাতুল্লাহ শহীদি, হজরতউল্লাহ জাজাই, মোহাম্মদ নবীদের মতো ব্যাটসম্যানেরা।
যাদের মধ্যে গুলবাদিন এবং হাশমাতুল্লাহ উভয়েই ব্যাট হাতে সম্প্রতি দারুণ ফর্মে আছেন। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বিরুপ কন্ডিশনেও প্রথম ওয়ানডেতে অর্ধশতক হাঁকিয়েছিলেন তাঁরা। অবশ্য শুধু রশিদ খান কিংবা মুজিবুর রহমানই নয়, আফগান ব্যাটসম্যানরাও যে হুমকির কারণ হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশের জন্য তা সহজেই অনুমেয়।
এবার আসা যাক গ্রুপের আরেকটি সদস্য শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গে। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ ৩-২ এ জিতেছে লঙ্কানরা। আর সেই সিরিজটিতে দারুণ খেলেছিলেন লঙ্কান অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭৯ রানে অপরাজিত থাকার পর পঞ্চম ম্যাচে ৯৭ রানের আরেকটি অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। ম্যাথিউস ছাড়াও দুই ম্যাচে অর্ধশতক হাঁকিয়েছিলেন কুশল পেরেরাও। সুতরাং লঙ্কান ব্যাটসম্যানদের সামলাতে বেশ আটঘাট বেঁধেই নামতে হবে বাংলাদেশকে।
তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ওপেনিং ব্যাটসম্যান সৌম্য সরকার আফগান কিংবা লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ে এগিয়ে রাখছেন না। তাঁর মতে এশিয়া কাপের গ্রুপে ব্যাটিংয়ের দিক থেকে এগিয়ে আছে বাংলাদেশই। আর পেছনে তাঁকে আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে দলের সাম্প্রতিক পারফর্মেন্স।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে ওয়ানডে এবং টি টুয়েন্টি সিরিজ জয়ে আশার ভেলায় ভাসছেন সৌম্য। তাঁর আশা ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে সাকিব, তামিমরা যেভাবে ব্যাটিং করেছিল এবার এশিয়া কাপেও একই পারফর্মেন্সের নমুনা দেখা যাবে। সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এই প্রসঙ্গে সৌম্য বলেছেন,
'আমি অবশ্যই আমাদের সবার উপরে রাখব। সম্প্রতি আমরা যেভাবে ওয়ানডে খেলেছি তাতে আমাদের ব্যাটিং অন্য দুই দল (শ্রীলংকা ও আফগানিস্তান) থেকে অনেক বেশি ভালো। আমরা যদি সেখানে গিয়ে ভাল ক্রিকেট খেলি। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং সবকিছুই ভাল ভাবে করি তাহলে আমার মনে হয় ফলাফল আমাদের পক্ষেই আসবে।'
বর্তমানে নতুন কোচ স্টিভ রোডসের অধীনে পুরোদমে অনুশীলন করছে টাইগাররা। রান আউট থেকে বাঁচার কৌশলও ক্রিকেটারদেরকে শেখাচ্ছেন এই ইংলিশ কোচ। সৌম্যর মতে লঙ্কান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের থেকে রোডসের অনুশীলনের ধরণ এবং পদ্ধতি অনেকটাই ভিন্ন। আর এতেই উন্নতির আশা দেখছেন তিনি। সৌম্যর ভাষ্যমতে,
'রোডসের কাজ করার ধরণ কেমন এক এক মানুষের বলার ধরণ এক এক রকম থাকে। আমার মনে হয়.. এক এক জনের বলার ধরণ বা এক এক জনের নেওয়ার ধরণ এক এক রকম থাকে। রোডস অবশ্যই আলাদা, আমরা যেভাবে করতাম তা থেকে। একটা সেকেন্ডও যদি কমানো যায়.. মানে আমরা যদি ওইভাবে দৌড়াতে পারি, তাহলে কিন্তু রানআউট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তো এসব নিয়েই আমরা অনুশীলন করছি।'
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- বিসিবির নতুন কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ৫ জন
- প্যারোলে মুক্তি পেল আওয়ামী লীগ নেতা
- নির্বাচনী আসন ভাগাভাগি করলো এনসিপির প্রার্থীরা
- মেহেদী হাসান মিরাজের নতুন নাম দিল আইসিসি
- সুখবর: দীর্ঘ অপেক্ষার পর আরব আমিরাতের ভিসা চালু
- নতুন ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে ৩ ক্রিকেটার
- বিনিয়োগকারীদের মাঝে আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিলেন ডিএসই চেয়ারম্যান
- শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- শান্ত বাদ, তবে নতুন অধিনায়ক মিরাজ নয়
- শেখ হাসিনা ও মার্কিন গোয়েন্দা প্রধানের তুলসীর বৈঠক নিয়ে যা জানা গেল
- আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কিনা সরাসরি জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
- দুই আসন থেকে নির্বাচন করবেন নাহিদ ইসলাম
- আজকের সৌদি রিয়াল রেট বিনিময় হার
- আজ বাড়লো সৌদি রিয়াল রেট বিনিময় হার
- বড় সুখবর পেল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা