ঢাকা, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫, ২২ ফাল্গুন ১৪৩১

শচীন-সৌরভ-জয়াসুরিয়া-শেবাগদের ছাড়িয়ে যাবার অপেক্ষায় তামিম!

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০১৮ আগস্ট ১৫ ১১:৫৬:০০
শচীন-সৌরভ-জয়াসুরিয়া-শেবাগদের ছাড়িয়ে যাবার অপেক্ষায় তামিম!

ওয়ানডেতে ১৭৯ ম্যাচে তামিমের রান ৬০১৮। তিনি আছেন তালিকার ৭ নম্বরে। অন্যদিকে তার আগে যথক্রমে ছয় ও পাচ নম্বরে আছেন বীরেন্দ্র শেবাগ ও সাঈদ আনোয়ার। ২১৪ ম্যাচে ওপেনার হিসেবে বীরেন্দ্র শেবাগের রান ৭৪১৮ ও ২২০ ম্যাচে সাঈদ আনোয়ারের রান ৮১৫০। ক্রিকেটকে অনেক আগেই বিদায় জানিয়েছেন শেবাগ-আনোয়ারেরা। আর সবকিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশের হয়ে আরো কমপক্ষে ৫-৬ বছর খেলা চালিয়ে যাবেন তামিম ইকবাল তাই তার সুযোগ থাকছে শেবাগ, গাঙ্গুলি, আনোয়ারদের।

এমনকি তামিম পেছনে ফেলতে পারেন সাবেক ভারতীয় ওপেনার সৌরভ গাঙ্গুলিকেও। ওপেনার হিসেবে ২৪২ ম্যাচে গাঙ্গুলির রান ৯১৪৬। আর তামিমের ১৮২ ম্যাচে ৬৩০৫।

বাংলাদেশ বছরে গড়ে ওয়ানডে খেলে প্রায় ১৬টি।সেক্ষেত্রে তামিম যদি আরো ৬ বছর খেলা চালিয়ে যান তাহলে তিনি ম্যাচ খেলবেন আরো ৯৬টি তার মোট ম্যাচ সংখ্যা হবে ২৭৬টি। আর তিনি যদি তার স্বাভাবিক গড় ৩৫ হারে এই ৯৬ ম্যাচে রান করেন তাহলে তিনি আরো ৩,৩৬০ রান করবেন সুতরাং তার মোট ওয়ানডে রান হবে ৯,৩৭৮ রান। সুতরাং তার সামনে সুযোগ থাকছে সৌরভ গাঙ্গুলি- জয়াসুরিয়াদের মত কিংবদন্তীকে পেছনে ফেলারও।

৩৩৪ ম্যাচে ১৫৩১০ রান নিয়ে এ তালিকার সবার উপরে আছেন ক্রিকেট ঈশ্বর শচীন টেন্ডুলকার। আর ১২,৭৪০ রান নিয়ে দ্বিতীয়তে আছেন সনাথ জয়সুরিয়া। হয়তো সময়ের ব্যবধানে তাদের পরেই নাম থাকবে টাইগার ওপেনার তামিম ইকবালের।

এক নজরে দেখে নিন উপমহাদেশের সর্বোচ্চ রানসংগ্রহকারী ওপেনারদের তালিকাটি-

১। শচীন টেনডুলকার (ভারত)- ৩৩৪ ম্যাচ, ১৫৩১০ রান।

২। সনাথ জয়সুরিয়া (শ্রীলংকা)- ৩৮৮ ম্যাচ, ১২৭৪০ রান।

৩। সৌরভ গাঙ্গুলি (ভারত)- ২৪২ ম্যাচ, ৯১৪৬ রান।

৪। তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলংকা)- ১৭৯ ম্যাচ, ৭৩৬৭ রান।

৫। সাইদ আনোয়ার (পাকিস্তান)- ২২০ ম্যাচ, ৮১৫০ রান।

৬। ভিরেন্দ্র শেহবাগ (ভারত)- ২১৪ ম্যাচ, ৭৪১৮ রান।

৭। তামিম ইকবাল (বাংলাদেশ)- ১৮২ ম্যাচ, ৬৩০৫ রান।

৮। উপুল থারাঙ্গা (শ্রীলংকা)- ১৮৩ ম্যাচ, ৫৯০৬ রান।

৯। রোহিত শর্মা (ভারত)- ৯৬ ম্যাচ, ৪৬২৭ রান।

১০। রমিজ রাজা (পাকিস্তান)- ১২৫ ম্যাচ, ৩৯৩৪ রান।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ



রে