ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১

সদ্য সংবাদ

পুরো ক্রিকেট বিশ্বকে কাঁদিয়ে হঠাৎ করে বিদায় নিলেন জনপ্রিয় তারকা পেসার টিম সাউদি*** আল্লাহর জিকিরে আসে আত্মার প্রশান্তি*** আইপিএল মেগা নিলামের আগে কলকাতা নাইট রাইডার্সের শর্ট লিস্ট তৈরি আছেন এক বাংলাদেশী ক্রিকেটার*** পর্তুগাল–পোল্যান্ডের হাইভোল্টেজ ম্যাচসহ টিভিতে আজকের সকল খেলার সময় সূচি*** চরম উত্তেজনায় অবিশ্বাস্য ভাবে শেষ আর্জেন্টিনা বনাম প্যারাগুয়ের মধ্যকার ম্যাচ, দেখেনিন ফলাফল*** ভিনিসিয়াসের পেনাল্টি মিস, চরম উত্তেজনায় শেষ হলো ব্রাজিল বনাম ভেনেজুয়েলার ম্যাচ, দেখেনিন ফলাফল*** গতির ঝড় তুলে আইপিএলে ৭৫ লাখ রুপিতে যে দলে নাহিদ রানা, দেখেনিন তাসকিন ও মুস্তাফিজের অবস্থান***

রোহিঙ্গা শিবিরে কি নিয়ে গেলেন বাপ্পী চৌধুরী

বিনোদন ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০১৮ জুন ০৬ ১১:০৭:২৮
রোহিঙ্গা শিবিরে কি নিয়ে গেলেন বাপ্পী চৌধুরী

কক্সবাজার শহর থেকে ৫০ কি.মি. দূরে জমাতলিতে সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের সাথে সময় কাটান তিনি।

বাপ্পীকে ঘুরে ঘুরে অস্থায়ী রোহিঙ্গা শিবির দেখাতে সাহায্য করে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের কর্মীরা।

ঢাকার ফেরার আগেই চ্যানেল আই অনলাইনকে ‘সুইটহার্ট’ ছবির এ নায়ক বলেন, এই প্রথমবার তিনি রোহিঙ্গা শিবিরে গেলেন।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা শিবিরের মধ্যে দিয়ে যখন হেঁটে যাচ্ছিলাম, বাঁশের তৈরি হাজারও ছোট ঘর দেখেছি। সেখানে বাস করছে মিয়ানমারের নির্যাতিন এবং জীবন বাঁচাতে পালিয়ে আসা জনগোষ্ঠী। জেনেছি সেখানে প্রায় ১০ লাখের মতো রোগিঙ্গা বাস করছে।

স্থানীয় ব্র্যাকের লার্নিং সেন্টারে গিয়েছিলেন বাপ্পী। সেখানে ছিল শিশুরা। তাদের সঙ্গেও সময় কাটান তিনি।

বলেন, বাচ্চারা সবাই খুশি। ইংরেজি, বার্মিজ ভাষায় বর্ণমালা (এবিসি) এবং গান গাওয়ায় তাদের সাহসী মনে হয়েছে। আমি লক্ষ করেছি, তাদের শেখার জন্য কোনো লজ্জা নেই, বরং বেশি খুব আগ্রহী। ওইসব শিশুদের সঙ্গে যতক্ষণ ছিলাম পুরো সময় উপভোগ করেছি।

এরপর বাপ্পী গিয়েছিলেন সেখানকার একটি চাইল্ড ফ্রেন্ডলি স্পেসে। সেখানে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা দেখেন। শিশুদের সঙ্গে লুডু, ফুটবল খেলায় অংশ নেন।

বাপ্পী বলেন, ওইসব শিশুরা কাগজে রঙ পেন্সিল দিয়ে ফুল, পাখি, মাছ এসব আঁকে। ওদের মধ্যে ভালো প্রতিভা রয়েছে বলে আমার মনে হয়েছে। খুশি হয়ে আমি সবার মধ্যে চকলেট বিতরণ করি। এর ফলে ওরা আরও খুশি হয়। সেখান থেকে চকরাম যান এই নায়ক। ১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সী কিশোরী মেয়েদের একটি গ্রুপের সঙ্গে দেখা করেন।

সেখানে তিনি বিবাহ বিচ্ছেদের সমস্যা, শিক্ষার গুরুত্ব, ভবিষ্যতে নিজেদের ক্ষমতায়নে সাহস যোগান। এছাড়া জন্ম নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কথা বলেন।

আজকের ভীষণ গরমের প্রচণ্ড উত্তাপের মধ্যেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যান বাপ্পী। তবে সেখানে গিয়ে অনেক শান্তি পেয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি আনন্দিত যে আমার কারণে সেখানকার অসহায় মানুষগুলো কয়েক ঘণ্টার জন্য আনন্দে পার করেছেন।

তিনি মনে করেন, মানবতাই সবচেয়ে বড় ধর্ম। বলেন, সরকারের ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ধরনের মানবতা দেখানোর মহানুভবতার পরিচয় দিয়েছেন।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



রে