ব্রেকিং নিউজ: ১০ কোটি রুপিতে দল পেলেন নাহিদ রানা, দেখেনিন সাকিব ও মুস্তাফিজের অবস্থান
আইপিএল ২০২৫-এর মেগা নিলামে প্রত্যাশা ছিল যে ঋষভ পন্ত এবং শ্রেয়স আইয়ার বড় মূল্য পাবেন, যা সত্যি হয়েছে। ঋষভ পন্ত ২৭ কোটি টাকায় লখনউ সুপার জায়ান্টস এবং শ্রেয়স আইয়ার ২৬.৭৫ কোটি টাকায় পঞ্জাব কিংসে গেছেন। তবে নিলামের প্রথম দিনে সবচেয়ে বড় চমক দিয়েছেন বেঙ্কটেশ আইয়ার। কলকাতা নাইট রাইডার্স তাঁকে ২৩.৭৫ কোটি টাকায় দলে নিয়েছে, যা ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে অবিশ্বাস্য।
বেঙ্কটেশ আইয়ারের এই মূল্য এতটাই অপ্রত্যাশিত ছিল যে এটি নিলামের অন্যতম আলোচ্য বিষয় হয়ে উঠেছে। তাঁর প্রতি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর এমন আগ্রহ এবং বিপুল দাম অনেকের মতে নিলামের সবচেয়ে বড় সারপ্রাইজ।
আইপিএল ২০২৫-এর মেগা নিলামে ঋষভ পন্ত ও শ্রেয়স আইয়ার বিপুল দাম পেতে পারেন, এটা প্রত্যাশিতই ছিল। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে বিরাট দাম পেয়ে যান বেঙ্কটেশ আইয়ার। ক্রিকেটপ্রেমীদের পক্ষে স্বপ্নেও ভাবা সম্ভব ছিল না যে, বেঙ্কটেশ আইয়ারের দাম উঠবে ২৩ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা। সুতরাং, নিলামের প্রথম দিনে শ্রেয়স-ঋষভ নন, চমক দিয়েছেন বেঙ্কটেশ আইয়ার।
আরশদীপকে ধরে রাখেনি পঞ্জাব। নিলামে চেন্নাই, দিল্লি, রাজস্থান, বেঙ্গালুরু, গুজরাত ও হায়দরাবাদের মধ্যে লড়াই হয়। শেষ পর্যন্ত তাঁর দাম ওঠে ১৮ কোটি টাকা। রাইট টু ম্যাচ কার্ড ব্যবহার করে গত বারের ক্রিকেটারকে ধরে রাখে পঞ্জাব।
দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কাগিসো রাবাদার দাম উঠল ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা। তাঁকে কিনল গুজরাত। শ্রেয়সের ক্ষেত্রে রাইট টু ম্যাচ কার্ড ব্যবহার করল না পঞ্জাব।
মিচেল স্টার্ককে ছাপিয়ে গেলেন শ্রেয়স আয়ার। গত বার কলকাতা নাইট রাইডার্সকে চ্যাম্পিয়ন করা অধিনায়ক শ্রেয়সকে ২৬ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় কিনল পঞ্জাব কিংস।
গত কয়েক বছর ধরে রাজস্থান রয়্যালসে ছিলেন বাটলার। এ বার তাঁকে ছেড়ে দিয়েছে রাজস্থান। নিলামে অনেক লড়াইয়ের পর ১৫ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় তাঁকে কিনল গুজরাত টাইটান্স।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের মিচেল স্টার্কের জন্য শুরুতে দর হাঁকে মুম্বই ও কলকাতা। ৬ কোটিতে লড়াই থেকে সরে দাঁড়ায় মুম্বই। কলকাতার সঙ্গে লড়াইয়ে নামে দিল্লি। ১০ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় হাল ছাড়ে কলকাতা। দিল্লির সঙ্গে দড়ি টানাটানিতে যোগ দেয় আরসিবি। শেষমেশ ১১ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় দিল্লি ক্যাপিটালস কিনে নেয় মিচেল স্টার্ককে।
২ কোটির ঋষভ পন্তের জন্য শুরুতে দর হাঁকে লখনউ ও আরসিবি। ১১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় হাল ছাড়ে আরসিবি। লখনউয়ের সঙ্গে লডাইয়ে যোগ দেয় হায়দরাবাদ। ২০ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় লখনউয়ে যোগ দিতে চলেছিলেন পন্ত। তবে দিল্লি আরটিএম প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। লখনউ ২৭ কোটি টাকা চূড়ান্ত দাম দেয় পন্তের জন্য। দিল্লি আরটিএম প্রয়োগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। ফলে ২৭ কোটি টাকায় লখনউয়ে যোগ দেন পন্ত।
২ কোটি বেস প্রাইসের মহম্মদ শামির জন্য শুরুতে দর হাঁকে কলকাতা ও চেন্নাই। ৮ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় হাল ছাড়ে চেন্নাই। কলকাতার সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় লখনউ। ৯ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় লখনউ হাল ছাড়লে লড়াইয়ে নামে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ১০ কোটিতে হাল ছাড়ে কলকাতা। শেষমেশ ১০ কোটিতে হায়দরাবাদ দলে নেয় শামিকে। গুজরাট শামির জন্য আরটিএম ব্যবহার করেনি।
দেড় কোটি বেস প্রাইসের ডেভিড মিলারের জন্য দর হাঁকে গুজরাট ও আরসিবি। ৫ কোটি ৫০ লক্ষ থেকে লড়াইয়ে নামে দিল্লি। লড়াই থেকে সরে দাঁড়ায় গুজরাট। ৭ কোটি ৫০ লক্ষ থেকে লড়াইয়ে যোগ দেয় লখনউ। শেষ পর্যন্ত ৭ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় লখনউ সুপার জায়ান্টসে যোগ দেন ডেভিড মিলার।
২ কোটি বেস প্রাইসের যুজবেন্দ্র চাহালের জন্য শুরুতে দর হাঁকে গুজরাট ও চেন্নাই। ৬ কোটি থেকে লড়াইয়ে নামে পঞ্জাব কিংস। হাল ছাড়ে চেন্নাই। ৭ কোটিু ২৫ লক্ষ টাকায় রিংয়ে টুপি ছুঁড়ে দেয় লখনউ। লড়াই চলে পঞ্জাবের সঙ্গে। ১৪ কোটিতে হাল ছাড়ে লখনউ। ১৪ কোটি ৫০ লক্ষয় লড়াই থেকে সরে দাঁড়ায় আরসিবি। পঞ্জাবের সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় হায়দরাবাদ। শেষমেশ ১৮ কোটি টাকায় যুজি চাহালকে দলে নেয় পঞ্জাব কিংস।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের মহম্মদ সিরাজের জন্য শুরুতে দর হাঁকে গুজরাট টাইটানস ও চেন্নাই সুপার কিংস। ৮ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় হাল ছাড়ে চেন্নাই। গুজরাটের সঙ্গে লড়াইয়ে নামে রাজস্থান রয়্যালস। ১২ কোটি ২৫ লক্ষয় হাল ছাড়ে রাজস্থান। আরসিবি আরটিএম ব্যবহার করতে না চাওয়ায় ১২ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় সিরাজ যোগ দেন গুজরাট টাইটানসে।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের লিয়াম লিভিংস্টোনের জন্য শুরুতে দল হাঁকে হায়দরাবাদ ও আরসিবি। ৪ কোটিতে হাল ছাড়ে হায়দরাবাদ। লড়াইয়ে নামে দিল্লি। পরে দিল্লি সরে দাঁড়ালে আরসিবির সঙ্গে লড়াই চালায় চেন্নাই। ৮ কোটি ৭৫ লক্ষয় হাল ছাড়ে সিএসকে। পঞ্জাব আরটিএম ব্যবহার করতে না চাওয়ায় ৮ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় আরসিবিতে যোগ দেন লিয়াম লিভিংস্টোন।
২ কোটি বেস প্রাইসের লোকেশ রাহুলের জন্য শুরুতে দর হাঁকে কলকাতা ও আরসিবি। পরে আরসিবি লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালে কলকাতার সঙ্গে লড়াইয়ে নামে দিল্লি ক্যাপিটালস। পরে কেকেআরও হাল ছাড়ে। শেষমেশ ১৪ কোটিতে দিল্লি ক্যাপিটালস দলে নেয় লোকেশ রাহুলকে। লোকেশের জন্য আরটিএম ব্যবহারে রাজি হয়নি লখনউ সুপার জায়ান্টস।
২ কোটি বেস প্রাইসের হ্যারি ব্রুকের জন্য শুরুতে দর হাঁকে চেন্নাই সুপার কিংস। লড়াইয়ে যোগ দেয় পঞ্জাব কিংস। ৬ কোটি টাকায় হাল ছাড়ে চেন্নাই। পঞ্জাবের সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় দিল্লি। ৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় হাল ছাড়ে পঞ্জাব। সুতরাং, হ্যারি ব্রুককে ৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় দলে নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের এডেন মার্করামকে বেস প্রাইসে দলে নেয় লখনউ সুপার জায়ান্ট। ২ কোটি বেস প্রাইসের ডেভন কনওয়ের জন্য দর হাঁকে পঞ্জাব ও চেন্নাই। শেষমেশ ৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় কনওয়েকে দলে নেয় চেন্নাই সুপার কিংস।
৭৫ লক্ষ টাকা বেস প্রাইসের রাহুল ত্রিপাঠীর জন্য শুরুতে দর হাঁকে চেন্নাই। লড়াইয়ে যোগ দেয় কলকাতা। শেষমেশ কলকাতা হাল ছাড়লে ৩ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় রাহুল ত্রিপাঠীকে দলে নেয় চেন্নাই। ২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের ডেভিড ওয়ার্নার অবিক্রিত থাকেন।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্কের জন্য দর হাঁকে দিল্লি। লড়াইয়ে যোগ দেয় পঞ্জাব ও লখনউ। ৫ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় জ্যাক ফ্রেজারকে প্রায় দলে পেয়ে গিয়েছিল পঞ্জাব। তবে দিল্লি আরটিম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। পঞ্জাব জ্যার ফ্রেডারের জন্য ৯ কোটি টাকার চূড়ান্ত দর হাঁকে। দিল্লি আরটিএম ব্যবহার করে ৯ কোটিতে দলে ফেরায় ম্যাকগার্ককে।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের হার্ষাল প্যাটেলের জন্য দর হাঁকে গুজরাট ও হায়দরাবাদ। ৬ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় হায়দরাবাদ হার্ষালকে দলে নিয়েছিল প্রায়। তবে পঞ্জাব আরটিএম ব্যবহার করতে আগ্রহ দেখায়। হায়দরাবাদ হার্ষালের জন্য ৮ কোটির চূড়ান্ত দর হাঁকে। পঞ্জাব তাদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। ফলে ৮ কোটি টাকায় হায়দরাবাদে যোগ দেন হার্ষাল।
দেড় কোটি বেস প্রাইসের রাচিন রবীন্দ্র জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও পঞ্জাব। ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় চেন্নাই লড়াই থেকে সরে এসেও আরটিএম ব্যবহারের আগ্রহ দেখায়। পঞ্জাব ৪ কোটি টাকার চূড়ান্ত দর হাঁকে রবীন্দ্রর জন্য। চেন্নাই আরটিএম ব্যবহার করে ৪ কোটিতে রাচিনকে দলে ফেরায়।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের অশ্বিনের জন্য দর হাঁকে চেন্নাই, লখনউ, রাজস্থান। শেষমেশ ৯ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় অশ্বিনকে দলে নেয় চেন্নাই সুপার কিংস। ২ কোটি বেস প্রাইসের বেঙ্কটেশ আইয়ারের জন্য দর হাঁকে কলকাতা ও লখনউ। পরে লড়াইয়ে যোগ দেয় আরসিবি। শেষ পর্যন্ত ২৩ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকার বিরাট অঙ্কে বেঙ্কটেশ আইয়ারকে দলে ফেরায় কলকাতা নাইট রাইডার্স। কেকেআর শ্রেয়স আইয়ারের জন্যও এত আগ্রহ দেখায়নি।
২ কোটি বেস প্রাইসের মার্কাস স্টইনিসের জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও আরসিবি। ৮ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় চেন্নাই হাল ছাড়ে। আরসিবির সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় পঞ্জাব। ১১ কোটিতে হাল ছাড়ে আরসিবি। মার্কাস স্টইনিসের জন্য আরটিএম ব্যবহারে রাজি হয়নি লখনউ। তাই ১১ কোটিতে পঞ্জাবে যোগ দেন স্টইনিস।
২ কোটি বেস প্রাইসের মিচেল মার্শকে ৩ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় লখনউ সুপার জায়ান্টস। ২ কোটি বেস প্রাইসের গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে ৪ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় পঞ্জাব কিংস। ম্যাক্সওয়েলের জন্য আরটিএম ব্যবহার করেনি আরসিবি।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের কুইন্টন ডি'ককের জন্য দর হাঁকে হায়দরাবাদ ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। পরে মুম্বইয়ের সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় কেকেআর। শেষমেশ ৩ কোটি ৬০ লক্ষ টাকায় কুইন্টন ডি'কককে দলে নেয় কলকাতা। কুইন্টনের জন্য আরটিএম ব্যবহার করতে রাজি হয়নি লখনউ। ২ কোটি বেস প্রাইসের ব্রিটিশ উইকেটকিপার জনি বেয়ারস্টো অবিক্রিত থাকেন।
২ কোটি বেস প্রাইসের ফিল সল্টের জন্য দর হাঁকে আরসিবি ও মুম্বই। পরে আরসিবির সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় কলকাতা। সল্টকে শেষমেশ ১১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় আরসিবি। ২ কোটি বেস প্রাইসের রহমানউল্লাহ গুরবাজের জন্য দর হাঁকে কেকেআর। গুরবাজকে বেস প্রাইসে দলে নেয় কলকাতা।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের ইশান কিষানের জন্য দর হাঁকে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও পঞ্জাব কিংস। ৩ কোটি ৬০ লক্ষ টাকায় লড়াইয়ে যোগ দেয় দিল্লি। হাল ছাড়ে মুম্বই। পরে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ লড়াইয়ে যোগ দিয়েই বাজিমাত করে। তারা ১১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় দলে নেয় ইশানকে। ১ কোটি বেস প্রাইসের জিতেশ শর্মার জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও লখনউ। লড়াইয়ে যোগ দেয় দিল্লি ও আরসিবি। ৭ কোটি টাকায় জিতেশ শর্মাকে দলে নেওয়ার সুযোগ ছিল আরসিবির সামনে। তবে পঞ্জাব আরটিএম ব্যবহার করার আগ্রহ দেখায়। আরসিবি ১১ কোটি টাকা চূড়ান্ত দর হাঁকে জিতেশের জন্য। পঞ্জাব হাল ছাড়লে আরসিবি ১১ কোটি টাকায় দলে নেয় জিতেশকে।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের জোশ হেজেলউডের জন্য দর হাঁকে লখনউ ও কলকাতা। ৭ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় হাল ছাড়ে কলকাতা। লখনউয়ের সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় আরসিবি। ১০ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় লড়াইয়ে ঢোকে মুম্বই। শেষ পর্যন্ত ১২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় হেজেলউডকে দলে নেয় আরসিবি।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের প্রসিধ কৃষ্ণার জন্য দর হাঁকে রাজস্থান ও গুজরাট। শেষমেশ ৯ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় প্রসিধকে দলে নেয় গুজরাট টাইটানস। ২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের আবেশ খানের জন্য দর হাঁকে লখনউ ও পঞ্জাব। ৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় হাল ছাড়ে পঞ্জাব। লখনউয়ের সঙ্গে লড়াইয়ে যোগ দেয় রাজস্থান। শেষমেশ ৯ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় আবেশকে দলে নেয় লখনউ।
২ কোটি বেস প্রাইসের এনরিখ নরকিয়ার জন্য দর হাঁকে কলকাতা ও লখনউ। শেষ পর্যন্ত ৬ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় নরকিয়াকে দলে নেয় কলকাতা। দিল্লি নরকিয়ার জন্য আরটিএম ব্যবহার করেনি। ২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের জোফ্রা আর্চারের জন্য দর হাঁকে লখনউ। লড়াইয়ে যোগ দেয় মুম্বই ও রাজস্থান। শেষ পর্যন্ত ১২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় জোফ্রা আর্চারকে দলে নেয় রাজস্থান রয়্যালস।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের খলিল আহমেদের জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও লখনউ। শেষমেশ ৪ কোটি ৮০ লক্ষ টাকায় খলিলকে দলে নেয় চেন্নাই। দিল্লি খলিলের জন্য আরটিএম ব্যবহার করেনি। ২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের টি নটরাজনের জন্য দর হাঁকে হায়দরাবাদ ও আরসিবি। হায়দরাবাদ সরে দাঁড়ালে লড়াইয়ে নামে দিল্লি। শেষ পর্যন্ত ১০ কোটি ৭৫ কোটি টাকায় নটরাজনকে দলে নেয় দিল্লি ক্য়াপিটালস।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের ট্রেন্ট বোল্টের জন্য দর হাঁকে রাজস্থান ও মুম্বই। বোল্ট শেষমেশ ১২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় যোগ দেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে। ২ কোটি বেস প্রাইসের মাহিশ থিকশানাকে ৪ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় রাজস্থান রয়্যালস। ১ কোটি টাকা বেস প্রাইসের রাহুল চাহারের জন্য আগ্রহ দেখায় মুম্বই ও হায়দরাবাদ। পরে লড়াইয়ে যোগ দেয় লখনউ। শেষমেশ ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় হায়দরাবাদে যোগ দেন রাহুল চাহাল। পঞ্জাব এক্ষেত্রে আরটিএম ব্যবহার করেনি।
২ কোটি টাকা বেস প্রাইসের অ্যাডাম জাম্পার জন্য দর হাঁকে হায়দরাবাদ ও রাজস্থান। শেষে ২ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় জাম্পাকে দলে নেয় হায়দরাবাদ। ২ কোটি বেস প্রাইসের ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার জন্য দর হাঁকে রাজস্থান ও মুম্বই। হাসারাঙ্গা শেষমেশ ৫ কোটি ২৫ লক্ষ টাকায় রাজস্থান রয়্যালসে যোগ দেন। ৭৫ লক্ষ টাকা বেস প্রাইসের ওয়াকার সালামখেইল অবিক্রিত থাকেন। ২ কোটি টারা বেস প্রাইসের নূর আহমেদের জন্য দর হাঁকে মুম্বই ও চেন্নাই। নূরকে ৫ কোটি টাকায় দলে নেওয়ার সুযোগ ছিল চেন্নাইয়ের সামনে। তবে গুজরাট আরটিএম ব্যবহারে আগ্রহ দেখায়। চেন্নাই ১০ কোটি টাকা চূড়ান্ত দর হাঁকে নূরের জন্য। গুজরাট সরে আসে নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে। নূর ১০ কোটি টাকায় যোগ দেন চেন্নাই সুপার কিংসে।
শুরু ঘরোয়া ক্রিকেটারদের নিলাম। ৩০ লক্ষ টাকা বেস প্রাইসের আনক্যাপড ক্রিকেটার অথর্ব টাউডেকে বেস প্রাইসেই দলে নেয় হায়দরাবাদ। ৩০ লক্ষ টাকার আনমোলপ্রীত সিং অবিক্রিত থাকেন। ৩০ লক্ষ টাকার নেহাল ওয়াধেরার জন্য দর হাঁকে চেন্নাই, লখনউ, পঞ্জাব, গুজরাট ও দিল্লি। শেষে ৪ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় নেহালকে দলে নেয় পঞ্জাব কিংস। মুম্বই এক্ষেত্রে আরটিএম ব্যবহার করেনি।
৩০ লক্ষ টাকার অংকৃষ রঘুবংশীকে দলে নিতে আগ্রহ দেখায় কলকাতা ও চেন্নাই। শেষে ৩ কোটি টাকায় অংকৃশকে দলে ফেরায় কলকাতা। ৩০ লক্ষ টাকার করুণ নায়ারের জন্য দর হাঁকে দিল্লি ও আরসিবি। করুণকে ৫০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় দিল্লি। ৩০ লক্ষ টাকার যশ ধুলের জন্য দর হাঁকেনি কেউ। তিনি অবিক্রিত থাকেন। ৩০ লক্ষ টাকার অভিনব মনোহরের জন্য দর হাঁকে আরসিবি, চেন্নাই, গুজরাট, হায়দরাবাদ ও কলকাতা। শেষে ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় অভিনবকে দলে নেয় হায়দরাবাদ।
৩০ লক্ষ টাকার নিশান্ত সিন্ধুর জন্য দর হাঁকে গুজরাট। নিশান্তকে বেস প্রাইসেই পেয়ে যায় টাইটানস। ৩০ লক্ষ টাকার সমীর রিজভির জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও দিল্লি। সমীরকে ৯৫ লক্ষ টাকায় দলে নেয় দিল্লি। ৩০ লক্ষ টাকার নমন ধীরের জন্য দর হাঁকে মুম্বই, আরসিবি, দিল্লি, রাজস্থান ও পঞ্জাব। নমনকে ৩ কোটি ৪০ লক্ষ টাকায় দলে নেওয়ার সুযোগ ছিল রাজস্থানের সামনে। তবে আরটিএম ব্যবহারের আগ্রহ দেখায় মুম্বই। শেষমেশ নমনের জন্য ৫ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা খরচ করতে রাজি হয় রাজস্থান। তবে আরটিএমে ৫ কোটি ২৫ লক্ষতেই নমনতে দলে ফেরায় মুম্বই।
৩০ লক্ষ টাকার আবদুল সামাদের জন্য় দর হাঁকে লখনউ, আরসিবি ও পঞ্জাব। শেষে সামাদকে ৪ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় লখনউ। হায়দরাবাদ আরটিএম ব্যবহার করেনি এক্ষেত্রে। ৩০ লক্ষ টাকার হরপ্রীত ব্রারের জন্য দর হাঁকে লখনউ, পঞ্জাব ও মুম্বই। শেষে ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় হরপ্রীতকে দলে নেয় পঞ্জাব। ৩০ লক্ষ টাকার বিজয় শঙ্করের জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও গুজরাট। বিজয়কে ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় চেন্নাই।
৫০ লক্ষ টাকার মহীপাল লোমরোরের জন্য দর হাঁকে গুজরাট ও রাজস্থান। লোমরোরকে ১ কোটি ৭০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় গুজরাট। আরসিবি আরটিএম ব্যবহার করতে চায়নি। ৩০ লক্ষ টাকার আশুতোষ শর্মার জন্য দর হাঁকে আরসিবি, রাজস্থান, দিল্লি ও পঞ্জাব। শেষে ৩ কোটি ৮০ লক্ষ টাকায় আশুতোষকে দলে নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস। ৩০ লক্ষ টাকার উৎকর্ষ সিং অবিক্রিত থাকেন।
৩০ লক্ষ টাকার কুমার কুশাগ্রর জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও গুজরাট। শেষে ৬৫ লক্ষ টাকায় গুজরাটে যোগ দিলেন কুশাগ্র। দিল্লি আরটিএম ব্যবহার করেনি। ৩০ লক্ষ টাকার রবিন মিঞ্জকে দলে নিতে আগ্রহ দেখায় চেন্নাই ও মুম্বই। ৬৫ লক্ষ টাকায় রবিনকে দলে নেয় মুম্বই। ৩০ লক্ষ টাকার অনুজ রাওয়াতকে ৩০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় গুজরাট। ৩০ লক্ষ টাকার আরিয়ান জুয়েলকে বেস প্রাইসে দলে নেয় লখনউ। ৩০ লক্ষ টাকার উপেন্দ্র যাদব অবিক্রিত থাকেন। ৩০ লক্ষ টাকার লুবনিথ সিসোদিয়া অবিক্রিত থাকেন। ৩০ লক্ষ টাকার বিষ্ণু বিনোদের জন্য দর হাঁকে কলকাতা, পঞ্জাব ও মুম্বই। বিষ্ণুকে ৯৫ লক্ষ টাকায় দলে নেয় পঞ্জাব।
৩০ লক্ষ টাকার রসিখ দারকে দলে নিতে আগ্রহ দেখায় আরসিবি ও হায়দরাবাদ। ২ কোটি টাকায় রসিখকে দলে নেওয়ার সুযোগ ছিল আরসিবির সামনে। তবে দিল্লি আরটিএম ব্যবহারের আগ্রহ দেখায়। আরসিবি রসিখের জন্য ৬ কোটি টাকা চূড়ান্ত দর হাঁকে। তবে দিল্লি তাদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। ফলে ৬ কোটিতে আরসিবিতে যোগ দেন রসিখ। ৩০ লক্ষ টাকার আকাশ মাধওয়ালের জন্য দর হাঁকে রাজস্থান ও পঞ্জাব। আকাশ ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় যোগ দেন রাজস্থানে।
৫০ লক্ষ টাকার মোহিত শর্মার জন্য দর হাঁকে দিল্লি ও গুজরাট। শেষে ২ কোটি ২০ লক্ষ টাকায় মোহিতকে দলে নেয় দিল্লি। ৩০ লক্ষ টাকার বিজয়কুমার বৈশাকের জন্য দর হাঁকে হায়দরাবাদ, গুজরাট ও পঞ্জাব। শেষে ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকায় বিজয়কুমারকে দলে নেয় পঞ্জাব। আরসিবি আরটিএম ব্যবহার করেনি। ৩০ লক্ষ টাকার বৈভব আরোরার জন্য দর হাঁকে কেকেআর, রাজস্থান ও দিল্লি। শেষে ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকায় বৈভবকে দলে ফেরায় কেকেআর।
৩০ লক্ষ টাকার যশ ঠাকুরের জন্য দর হাঁকে পঞ্জাব ও গুজরাট। শেষে ১ কোটি ৬০ লক্ষ টাকায় পঞ্জাব দলে নেয় যশ ঠাকুরকে। ৪০ লক্ষ টাকার কার্তিক ত্যাগী অবিক্রিত থাকেন। ৩০ লক্ষ টাকার সিমরজিৎ সিংয়ের জন্য দর হাঁকে চেন্নাই ও হায়দরাবাদ। সিমরজিৎকে ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় দলে নেয় হায়দরাবাদ।
৩০ লক্ষ টাকার সুয়াশ শর্মার জন্য দর হাঁকে আরসিবি, দিল্লি ও মুম্বই। ২ কোটি ৬০ লক্ষ টাকায় শেষমেশ আরসিবিতে যোগ দেন সুয়াশ। ৫০ লক্ষ টাকার করণ শর্মা বেস প্রাইসে যোগ গেন মুম্বইয়ে। আরসিবি আরটিএম ব্যবহার করেনি। ৩০ লক্ষ টাকার মায়াঙ্ক মার্কান্ডেকে বেস প্রাইসে দলে নেয় কলকাতা। আরটিএম ব্যবহার করেনি হায়দরাবাদ। ৫০ লক্ষ টাকার পীযূষ চাওলা অবিক্রিত থাকেন। ৩০ লক্ষ টাকার কুমার কার্তিকেয়ার জন্য দর হাঁকে রাজস্থান। তাঁকে বেস প্রাইসেই পেয়ে যায় তারা। ৩০ লক্ষ টাকার মানব সুতারকে বেস প্রাইসেই দলে নেয় গুজরাট। ৩০ লক্ষ টাকার শ্রেয়স গোপাল অবিক্রিত থাকেন।
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে উপরে আছেন মুস্তাফিজুর রহমান। তিনি ১৮১ নম্বর ক্রমে এবং ২৬ নম্বর সেটে নিলামে তোলা হবে। তার ভিত্তিমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি রুপি।
এছাড়া, সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ রয়েছেন ৬১ নম্বর সেটে। তাদের ভিত্তিমূল্য ১ কোটি রুপি। শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ, এবং নাহিদুল ইসলাম ৭৫ লাখ রুপি ভিত্তিমূল্যে ৬৭ নম্বর সেটে স্থান পেয়েছেন।
১৫১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতিতে বল করে নজর কেড়েছেন নাহিদ রানা। তার সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স, বিশেষ করে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত স্পেল, আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে আকৃষ্ট করেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, তিনি নিলামে ১০ কোটি রুপির মতো বড় চুক্তি পেতে পারেন। তার গতি, বৈচিত্র্য, এবং কার্যকর লাইন-লেন্থ তাকে আইপিএলের জন্য আদর্শ প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরেছে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে নিয়ে এবার তৎপর দুই শক্তিশালী ফ্র্যাঞ্চাইজি কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর) এবং গুজরাট টাইটান্স। কেকেআর, যেখানে সাকিব আগেও খেলেছেন এবং নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাকে দলে ফিরিয়ে আনতে চায়। অপরদিকে, গুজরাট সাকিবের অলরাউন্ড দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তাদের স্কোয়াডের গভীরতা বাড়াতে চায়।
অন্যদিকে, সাকিবকে নিয়ে একটি ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট দিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস (সিএসকে)। এতে ধারণা করা হচ্ছে, সিএসকেও তাকে দলে ভেড়ানোর চেষ্টা করবে। তার আইপিএল অভিজ্ঞতা এবং সাম্প্রতিক ফর্ম দলগুলোর আগ্রহ বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদের ওপর নজর রয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স এবং মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের। সাম্প্রতিক সময়ে তার আগ্রাসী বোলিং এবং ধারাবাহিক পারফরম্যান্স দলগুলোর মনোযোগ কেড়েছে। যদি তিনি আইপিএলে অভিষেক করেন, তবে এটি তার ক্যারিয়ারের নতুন অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে।
এক সময় রাজস্থান রয়্যালস ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে সাফল্য পাওয়া মুস্তাফিজুর রহমানকে এবার সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে চেন্নাই সুপার কিংস। তাদের ডেথ ওভার বোলিংয়ে বৈচিত্র্য আনতে মুস্তাফিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চায় দলটি। গত আসরে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে ৯ ম্যাচে ১৪ উইকেট শিকার করেন মুস্তাফিজ। তাকে দলে ভেড়া ৪-৫কোটি রুপি খরচ করতে চায় দলটি।
আইপিএলে বাংলাদেশি আরেক খেলোয়াড় রিশাদ হোসেন চমক দেখাতে পারেন। বিগ ব্যাশে রিকি পন্টিং তাকে দলে ভিড়িয়েছিলেন, যদিও তিনি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। এবার পাঞ্জাব কিংসের কোচ পন্টিংয়ের নজর থাকতে পারে রিশাদের দিকে। তাছড়া এবারের আইপিএল নিলামে চমক দেখাতে পারেন নাহিদ রানা।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- বোর্ড মিটিং শেষ, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৬ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা
- বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ১৬ সদস্যের স্কোয়াডে দুইটি বড় চমক
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০তে উড়িয়ে দিয়ে আইসিসি রেটিংয়ে বড় লাফ বাংলাদেশের, দেখেনিন সর্বশেষ তালিকা
- ব্রেকিং নিউজ: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৬ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা
- সব জল্পনা কল্পনার অবসান, ঘোষাণা দিয়ে দিলেন মুস্তাফিজ
- বাদ লিটন দাস চমক দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা
- ঢাকার অবস্থা ভ*য়া*ব*হ খারাপ
- সাকিব-তামিমের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলা নিয়ে বোর্ড মিটিং শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলো বিসিবি
- ব্রেকিং নিউজ: নি*হত ৮৫৮ জন, আ*হত ১১ হাজার ৫৫১ জন
- সৌদি রিয়াল রেটের বিশাল লাফ, দেখেনিন আজকের রেট কত
- হাসান আরিফের মৃত্যুতে শূন্য পদে নতুন উপদেষ্টা হিসেবে আসছেন যিনি
- ব্রেকিং নিউজ: হেলিকপ্টার দু*র্ঘ*ট*না*য় ভারতের সেনা প্রধান নি*হ*ত
- অবিশ্বাস্য হারে কমলো সৌদি রিয়াল রেট, দেখেনিন আজকের রেট কত
- অবিশ্বাস্য হারে বাড়লো সৌদি রিয়াল রেট, দেখেনিন আজকের রেট কত
- ব্রেকিং নিউজ: : গ্রেফতার সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের...