ঢাকা, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১

প্রথম আলোর প্রতিবেদন দেখে হেসে শেষ তামিম ও শান্ত

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২৪ মে ১১ ২১:২০:৩৯
প্রথম আলোর প্রতিবেদন দেখে হেসে শেষ তামিম ও শান্ত

ইদানিং তামিম ইন্টারভিউ দিচ্ছে, এরকম কিছু দেখেই একদল মানুষের হাসির খোড়াক চলে আসে। অবশ্য এজন্য তামিম ইকবাল নিজেও কিছুটা দায়ী। বহুদিন যাবৎই প্রেস কিংবা ইন্টারভিউ কিংবা লাইভ করে অনেক ফ্যানদের বিরক্তের কারণ হয়েছেন। তাই "অন-ফিল্ড" এ ইন্টারভিউ হবে, এটা দেখে অনেকেই যাচাই বাছাই না করে মজা নিচ্ছিলো।

তামিম ইকবাল কথা বলেছেন নিজের স্ট্রেংথ নিয়ে, নিজের ল্যাকিংস নিয়ে আর নিন্দুকরা আঙ্গুল তুলতে পারে সেরকম কোনো কন্ট্রভার্সিয়াল শব্দও তিনি উচ্চারণ করেননি। কেনো তিনি টেস্টে নিজেকে ফিট ভাবছেন না, স্পষ্ট সুন্দর করে বুঝিয়েছেন। নিজের শারীরিক কন্ডিশনটা বুঝিয়েছেন। ফিটনেস আর ইঞ্জুরির যে সূক্ষ্ম পার্থক্য আমরা ধরতে পারিনা, সেটা নিয়েও বলেছেন।

তবে প্রথম আলো এর খবরটা দেখে অবাক হয়েছিলাম, যে জুনিয়র রেস্পেক্ট না দিলে তামিম ফিরবেন না। প্রথম আলো প্রথম সারির গণমাধ্যম হয়ে এভাবে ভুল তথ্য ছড়াবে, সেটা খুবই অপেশাদার ছিল আর আমার জন্য অকল্পনীয়। জুনিয়র রেস্পেক্ট দিলে খেলবো না, এরকম একটা বাচ্চামি কথা তামিম বলেছে বলে প্রথম আলো ছড়িয়ে দিলো, সেটা কোনোভাবে কাম্য না। তামিম ইকবাল বললেন, পরদিন আমি আর শান্ত এটা নিয়ে হাসছি৷ বাট সিরিয়াসলি৷ আমি মনে করি এটা নিয়ে ফান করা বন্ধ করা উচিৎ। আগেও তামিম বিশ্বকাপে স্পেসিফিক ৫ ম্যাচ খেলতে চায় বলে একটা মিথ্যা কথা ছড়ানো হয়েছে, এবার জুনিয়র রেস্পেক্ট না দিলে খেলবোনা টাইপ চাইল্ডিশ ব্লেইমও দেওয়া হয়েছে। এটা নিয়ে আর মজা করা যায় না। আই থিংক, বড় প্লেয়ারদের আসলেই স্টেপ নেওয়া উচিৎ। আমাদের দেশে আবেগী জনতায় ভরা, এভাবে নিউজ খাওয়ালে প্লেয়ারদের মান-ইজ্জত থাকবেনা।

ব্যারিস্টার সুমনের ভাইরাল ইন্টারভিউটা দেখেছেন না, উনি যে বলেছিলো, প্রথম আলো যে নামতে নামতে এত নিচে নামবে যে শাড়ি পর্যন্ত খুলে দিবে, এটা তো বুঝিনাই। স্টেপ না দিলে সিরিয়াসলি এরাও প্লেয়ারদের এভাবেই জামা খুলে দিবে।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ