ঢাকা, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১

ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন বিসিবি সভাপতি পাপন

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২৪ জানুয়ারি ১১ ২০:২২:১২
ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন বিসিবি সভাপতি পাপন

বিসিবি সভাপতি নাজমুল হোসেন পাপন টানা চতুর্থবারের মতো কিশোরগঞ্জ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তবে এবারই প্রথম মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেলেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বঙ্গভবন।

নাজমুল হাসান পাপন বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিইও। হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কিন্তু রাজনীতিবিদ বা উদ্যোক্তা এই দুই পরিচয়ের বাইরে সবাই তাকে বিসিবি চেয়ারম্যান হিসেবেই চেনেন। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি।

সবমিলিয়ে ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে পাপনের বন্ধুত্ব বেশ পুরোনো। তাই ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন নাজমুল হাসান পাপন। এর আগে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন জাহিদ আহসান রাসেল।

ক্রিকেট বোর্ড ও ক্রীড়া আইনে মন্ত্রিত্ব পেলে কোনো ফেডারেশনের সভাপতিত্ব করা যাবে না এমন কোনো নিয়ম নেই। ২০১৩ সাল থেকে ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হচ্ছে। এর আগে ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি সরকার কর্তৃক মনোনীত ছিল। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারের অনেক মন্ত্রী দায়িত্ব পালন করেছেন। ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতির তালিকায় থাকা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, আবু সালেহ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান ও সাবের হোসেন চৌধুরী মন্ত্রিত্ব এবং বোর্ড সভাপতি উভয় পদেই একসঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন।

১৯৮৭-৯০ সাল পর্যন্ত আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বিসিবির সভাপতি ছিলেন। ওই সময় তিনি দায়িত্বে ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। বোর্ড সভাপতি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রী উভয় পদে আনিস মাহমুদের উত্তরসূরি আবু সালেহ মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান। ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্যন্ত বিসিবির সভাপতি ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী। বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব পালনকালে তিনি নৌ-পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ছিলেন।

জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আরিফ খান জয় ২০১২ সালে বাফুফের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে নেত্রকোনা থেকে এমপি হয়ে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রীও হয়েছিলেন তিনি। উপমন্ত্রী হলেও ফেডারেশনের সহ-সভাপতি হিসেবে মেয়াদ পূর্ণ করেন।

খেলা - এর সব খবর

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ