ঢাকা, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১

বিগ ব্যাশ বিতর্কিত ক্যাচ, আউট নাকি নটআউট (ভিডিও)

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২৩ ডিসেম্বর ২৮ ১২:০৫:১৫
বিগ ব্যাশ বিতর্কিত ক্যাচ, আউট নাকি নটআউট (ভিডিও)

এই মৌসুমে বিগ ব্যাশে প্রথম জয় পেয়েছে মেলবোর্ন স্টাররা। সিডনি সিক্সার্সকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা। রান তাড়া করতে গিয়ে টম রজার্সের উইকেটে শুরুতেই সাময়িক চাপে পড়ে মেলবোর্ন। মোজেস হেনরিকসের ক্যাচ ম্যাচের চেয়ে ক্রিকেট বিশ্বে আলোচনার বিষয় বেশি। সিডনি সিক্সার্সের অলরাউন্ডার হেনরিকস অবশ্য বলছেন, তিনি ক্লিন ক্যাচ নিয়েছেন। ক্রিকেটের নিয়ম অনুযায়ী, ক্যাচ নেওয়ার পর ফিল্ডার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে তিনি নটআউট হন। অর্থাৎ ক্যাচ সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত বল মাটি স্পর্শ করতে পারে না।

সিডনি: বিগ ব্যাশে যেমন নানা চমক থাকে, তেমনই বিতর্কও। এ বারের বিগ ব্যাশ লিগে এমন নানা ঘটনাই দেখা গিয়েছে। ম্যাচের আগে ওয়ার্ম করার সময় আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে চার ম্যাচের জন্য নির্বাসিত হয়েছিলেন টম কারান। তেমনই ভালো বিষয়ও হয়েছে। বিগ ব্যাশে আমদানি হয়েছে ইলেক্ট্রা উইকেটের। আউট, চার, ছয় সব ক্ষেত্রে বদলে যাবে উইকেটের রং। ফের একবার শিরোনামে বিগ ব্যাশ। এ বার বিতর্কের কারণে। বিতর্কের কেন্দ্রে মোজেস হেনরিক্সের ক্যাচ।

সিডনি সিক্সার্স ক্যাপ্টেন মোজেস হেনরিক্সের ক্যাচে ফেরেন মেলবোর্ন স্টার্সের ওপেনার টম রজার্স। আর এই ক্যাচ নিয়েই বিতর্ক। বল উঠেছিল অনেকটাই উপরে। বেশ কিছুটা পিছিয়ে মিড অফে বল অবধি পৌঁছনো যায়নি। লাফিয়ে এক হাতে চোখ ধাঁধানো ক্যাচ নেন মোজেস হেনরিক্স। যদিও তাঁর ল্যান্ডিংয়ের সময় বল হাতে থাকলেও ঘাস ছোঁয়। তৃতীয় আম্পায়ার আউটের সিদ্ধান্ত দেন। এই ক্যাচে যেমন বাহবা দিচ্ছেন অনেকেই, তেমনই নানা প্রশ্নও উঠছে। পাশাপাশি দাবি উঠছে, এই নিয়ম নিয়ে ভাবার সময় হয়ে এসেছে।

এ মরসুমের বিগ ব্যাশে প্রথম জয় পেয়েছে মেলবোর্ন স্টার্স। সিডনি সিক্সার্সকে তারা ৮ উইকেটে হারিয়েছে। রান তাড়ায় শুরুতেই টম রজার্সের উইকেটে সাময়িক চাপে পড়ে মেলবোর্ন। ম্যাচের চেয়েও বিশ্ব ক্রিকেটের আলোচনায় মোজেস হেনরিক্সের ক্যাচ। সিডনি সিক্সার্স অলরাউন্ডার হেনরিক্স অবশ্য বলছেন, তিনি ক্লিন ক্যাচ নিয়েছেন। ক্রিকেটের নিয়ম বলে, ক্যাচ নেওয়ার পর ফিল্ডার যদি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে থাকতে না পারেন, তবে সেটি আউট নয়। অর্থাৎ ক্যাচ সম্পূর্ণ হওয়া অবধি বল মাটি ছোঁয়া যাবে না।

মোজেস হেনরিক্সের ক্যাচের সিদ্ধান্ত তৃতীয় আম্পায়ারের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। সফ্ট সিগন্যাল আউট দেওয়া হয়েছিল। ফলে তৃতীয় আম্পায়ার ক্লেয়ার পলোসাক যথাযথ প্রমাণ না থাকায় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারেননি। হেনরিক্সের অবশ্য দাবি, ‘আমি নিশ্চিত ছিলাম ওটা আউট। আমার মনে হয়েছিল, ক্যাচ নেওয়ার পর নিয়ন্ত্রণ রেখেছিলাম। সত্যি বলতে, রিপ্লেটা পুরোপুরি দেখতে পারিনি। সে সময় ফিজিও আমায় পরীক্ষা করছিল। আমার শুধু মনে হয়েছিল, এটা আউট।’

খেলা - এর সব খবর

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ