ঢাকা, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৬ চৈত্র ১৪৩১

বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগ থেকেও না থাকা, ক্রিকেটারদের দ্বন্দ্ব বেড়েই যাচ্ছে

খেলা ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২৩ নভেম্বর ২৬ ১১:২৯:১৭
বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগ থেকেও না থাকা, ক্রিকেটারদের দ্বন্দ্ব বেড়েই যাচ্ছে

দায়সারা উত্তরে কি দায় মুক্তি মিলে? বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বিভাগ হচ্ছে ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগ। যদিও গুরুত্বপূর্ণ এই বিভাগটি কাজের দিক দিয়ে কোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে না। ক্রিকেটারদের দ্বন্দ্ব যখন পায়ের নিচে এবং ব্যর্থ যখন বিসিবি তখন কি করছে এই অপারেশনস বিভাগ। দ্বন্দ্ব যখন মেটাতে পারে না তখন প্রশ্ন আসতেই পারে তাহলে অপারেশন বিভাগের কাজটা কি। ক্রিকেটারদের ভেতরকার দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্যে যা দেশ এবং বিদেশে মিডিয়া জনগণ সবারই জানা।

দেখা যায় যে, ২০১৩ থেকে ২০২১ এই দীর্ঘ সময় আকরাম খান দায়িত্বে ছিলেন আকরাম খানের পদত্যাগের পর এর দায়িত্বটি পায় ইউনুস। জালাল ইউনুসের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে মূলত ক্রিকেটারদের এই দ্বন্দ্বপাত শুরু। ক্রিকেটারদের দ্বন্দ্বের মাত্রা বেড়ে যায় এবং সিনিয়রদের গ্রুপিং আসে প্রকাশ্যে। সবথেকে বড় উদাহরণ হল সাকিব-তামিম দ্বন্দ্ব। যদিও দায়িত্ব নিয়ে পরিবেশ শান্ত করার আশ্বাস দিয়েছিলেন বিসিবির এই প্রভাবশালী পরিচালকের। কোচ নিয়োগ বা অধিনায়ক নিয়োগ কোনটাই হয়নি নিয়ম মেনে।

তার মধ্যে তামিম কিংবা মমিনুলের অধিনায়কত্ব ছাড়া তাও সেটা আবার গ্যারেজ থেকে যেটা ছিল টক অব দ্য টাউন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে তামিমের অধ্যায়টি যেন এখনো বাংলাদেশ ক্রিকেটের একটি কালো অধ্যায়। সাকিব তামিমের বেফাস ইন্টারভিউ কে ক্রিকেটের অন্যতম ব্যর্থতার কারণ বলে বোর্ড কর্মকর্তারা। এসব কয়টিতে হয়েছে লোক দেখানো তদন্ত পর্যন্ত কাজের কাজ কিছুই হয়নি।

ক্রিকেটারদের ছুটি কিংবা ছাঁটাই কোনটাতে কঠোর হতে পারছে না এই অপারেশন বিভাগ। পারস্পারিক শ্রদ্ধা পর্যন্ত থাকছে না। কিন্তু আকরাম খানের সময় এর সমস্যাগুলো হয়নি তাহলে জালাল ইউনুস কেন বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। তাহলে কি আবার পুনরায় আকরাম খান কে হেড অফ অপারেশন করা উচিত। একটা বিষয় স্পষ্ট ঘুন ধরেছে পুরো সিস্টেমে কিন্তু অদ্ভুত টানে এগিয়ে চলছে সবকিছু যা চলছে শুধু নাম মাত্র। নতুন দিনের আলোর খোঁজ কি করতে পারবেন ভোট কর্মকর্তারা নাকি অন্ধকারের নিমজ্জিত করবেন তারা।

খেলা - এর সব খবর

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ