ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১

আজ জরুরি বৈঠকে বসেছে বিসিবি, যে কথা কখনো চিন্তাও করেনি মুমিনুল

২০২১ ফেব্রুয়ারি ০৯ ১১:২২:৪৪
আজ জরুরি বৈঠকে বসেছে বিসিবি, যে কথা কখনো চিন্তাও করেনি মুমিনুল

বোর্ডের অন্যতম নীতি নির্ধারক মাহবুব আনাম, আকরাম খান, সিইও নিজাম উদ্দিন চৌধুরী সুজন, বোর্ড পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিক, দুই নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু ও হাবিবুল বাশার সুমন বিসিবি সভাপতির বাসায় ঐ অনানুষ্ঠানিক গুরুত্বপূর্ণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

তাৎক্ষণিকভাবে ঐ সভা শেষে কেউ মুখ খোলেননি।ব্যাট হাতে টেস্ট ক্যারিয়ারের ১০তম সেঞ্চুরি। সেই সাথে দলের লিড ছিলো আকাশছোঁয়া। আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে থাকাটাই স্বাভাবিক ছিলো ক্যাপ্টেন মুমিনুলের জন্য। কিন্তু কে জানতো?এমন কিছু হবে।ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়ে মাঠ ছাড়তে হবে মুমিনুলদের।

অবিশ্বাস্য, অতুলনীয়, অকল্পনীয় এই সব শব্দই কাইল মেয়ার্সের পার্ফম্যান্সের সাথে ব্যবহার করা হয়েছে। যে অসম্ভব কে সম্ভব করে জিতিয়েছেন ম্যাচ।তা সত্যিই প্রশংসনীয়।পঞ্চম দিনে মেয়ার্সের এই বিধ্বংসী ইনিংসে ম্যাচ হারবে বাংলাদেশ সেটি চিন্তাও করতে পারেননি টাইগার ক্যাপ্টেন মুমিনুল, আসলে অবিশ্বাস্য! ক্রিকেট যেহেতু গোল বলের খেলা, অবিশ্বাস্য অনেককিছুই হয়ে যায়। প্রত্যাশা করিনি এমন কিছু হবে। কোন সময়ই আমার মনে হয়নি আমরা হারবো। কারণ ৪দিন আমরা ডমিনেট করেছি। মনেই হয়নি শেষের দিকে এসে আমরা হেরে যাবো। আমার কাছে মনে হয় বোলাররা ভালো জায়গায় বল করতে পারেনি। ওদের ব্যাটসম্যানরা ভালো ব্যাটিং করেছে।

তবে ক্যাপ্টেন হিসাবে মযাচ হারের দায় একা কাঁধে নিতে চান না মুমিনুল, দায়টা পড়ুক পুরো দলের কাঁধেই।টিম হারা মানে পুরো দলের হারা। এখানে আপনি একক কোন ব্যক্তির দোষ দিতে পারেননা। টিম হারা মানে সবাই হারা, জেতা মানে সবাই জেতা।

ম্যাচ হারের কারণ বলতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, আমরা হয়তো বিশ্বাস করিনি এমন কিছু হতে পারে। অনেকদিন পর খেলতে নেমেছি এটাও হতে পারে। কিছু চান্স ছিল সেগুলো নিতে পারলেও আসলে মোমেন্টামটা চেইঞ্জ হতে পারতো। এই উইকেটে একবার সেট হয়ে গেলে আউট করা কঠিন। ওদের ২ ব্যাটসম্যান দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছে। বিশেষ করে শেষ ইনিংসে ডাবল সেঞ্চুরি করা তো সহজ কথা না! অবিশ্বাস্য খেলেছে ওরা।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ



রে