ঢাকা, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১

এই মাত্র পাওয়াঃ সৌদি প্রবাসীদের জন্য ইমেগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স কার্ড নিয়ে জরুরী বিজ্ঞপ্তি

প্রবাসী ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২০ সেপ্টেম্বর ০৪ ১৫:০৩:০০
এই মাত্র পাওয়াঃ সৌদি প্রবাসীদের জন্য ইমেগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স কার্ড নিয়ে জরুরী বিজ্ঞপ্তি

যাদের কাছে ইমেগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স কার্ডটি নেই আথবা হারিয়ে গেছে তাঁরা অবশ্যই ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের সদস্য হবেন।বিস্তারিত জানতে প্রবাসী সেবা কেন্দ্র সেকেন্ড সানাইয়া দাম্মাম Tel: 0545869478।

ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান, জাপান বাংলাদেশে অটোমোবাইল কারখানা স্থাপনের চিন্তাভাবনা করছে। বাংলাদেশের আড়াইহাজার স্পেশাল ইকোনমিক জোনে জাপান বড় ধরনের বিনিয়োগ করবে- এ বিনিয়োগ হবে এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বড়।

বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বাণিজ্যমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবনের অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় জাপানের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রীকে এসব কথা বলেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। জাপান বাংলাদেশের উন্নয়নের বড় অংশীদার। জাপানে বাংলাদেশের রফতানি বৃদ্ধির প্রচুর সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ এ সুযোগ কাজে লাগাতে চায়। তৈরি পোশাক রফতানির ক্ষেত্রে আরও বাণিজ্য সুবিধা প্রদান করলে জাপানে বাংলাদেশের রফতানি বাড়বে।’বাংলাদেশ ২০২৪ সালে এলডিসি থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। এরপর পাঁচ বছর চলমান বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় দেশে ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলা হচ্ছে।

এগুলোতে জাপান বিনিয়োগ করলে লাভবান হবে। এখানে বিনিয়োগে বাংলাদেশ আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদানের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। জাপানের তৈরি গাড়ির বড় বাজার বাংলাদেশ। জাপান বাংলাদেশে গাড়ি তৈরির কারখানা স্থাপন করলে তা লাভজনক হবে।’

এ সময় জাপানের রাষ্ট্রদূত বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান, জাপান বাংলাদেশে অটোমোবাইল কারখানা স্থাপনের চিন্তা করছে। বাংলাদেশের আড়াইহাজার স্পেশাল ইকোনমিক জোনে জাপান বড় ধরনের বিনিয়োগ করবে- এ বিনিয়োগ হবে এশিয়ার মধ্যে বৃহৎ।

ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘জাপান বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে। ২০২৪ সালে এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পরও জাপান বাংলাদেশকে দেয়া বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখার চিন্তা করছে। এ জন্য এফটিএ অথবা পিটিএ করা যেতে পারে।

জাপানের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। উভয় দেশের বাণিজ্য-বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে একটি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা যেতে পারে। জাপানে দক্ষ শ্রমিকের প্রচুর চাহিদা আছে। বাংলাদেশ এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।’

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ



রে