শুধু ঢাকা নয়, বাংলাদেশ থেকেও বিদায় নিয়েছে তারা

এদিকে করোনার সময়ে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ থাকায় বেশির ভাগ বিদেশি ফুটবলার ঢাকাতেই ঘরবন্দী ছিলেন। নতুন মৌসুমের খেলা কবে থেকে শুরু হবে, তা জানা ছিল না কারওরই। এক ধরনের অনিশ্চিত জীবনই কাটিয়েছেন তাঁরা। আকাশপথে চলাচল শিথিল হওয়ার পর ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছিলেন বিদেশি ফুটবলাররা। এমন অনেক ফুটবলারই বলতে গেলে বাংলাদেশকে বিদায়ই জানিয়ে ফেলেছেন। তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে বড় নাম বসুন্ধরা কিংসে খেলা কোস্টারিকার বিশ্বকাপ ফুটবলার দানিয়েল কলিন্দ্রেস। এ ছাড়াও আছেন তাজিকিস্তান জাতীয় দলের দুই ডিফেন্ডার আখতাম নাজারভ ও সিওভুশ আশরোরোভ। তাজিক অধিনায়ক নাজারভ খেলতেন বসুন্ধরায় ও রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটিতে খেলেছেন সিওভুশ।
দানিয়েল কলিনদ্রেস২০১৮ সালের শেষ দিকে ঢাকায় পা রেখে প্রায় দেড় মৌসুম বসুন্ধরা কিংসের জার্সিতে বাংলাদেশের ফুটবলে আলো ছড়িয়ে চলতি মাসে বিদায় নিয়েছেন কলিনদ্রেস। কোস্টারিকার জার্সিতে রাশিয়া বিশ্বকাপ খেলা এই ফুটবলার নিজ দেশে ফিরেই নাম লিখিয়েছেন তাঁর স্বদেশি পুরোনো ক্লাব দেপর্তিবো সাপরিসায়। ঢাকায় আসার আগে ২০১০ সাল থেকে এই ক্লাবের অধীনেই ছিলেন কলিন্দ্রেস। মাঝে কলিনদ্রেসকে দুইটি স্থানীয় ক্লাবে খেলতে পাঠিয়েছিল তারা। আবার সেই পুরোনো ক্লাবের সঙ্গেই নতুন দেড় বছরের চুক্তি হয়েছে তাঁর। যে ক্লাবের জার্সিতে এর আগে ২৪৪ ম্যাচ খেলে গোল করেছিলেন ৫৭ টি। বলা বাহুল্য বসুন্ধরা কিংসই ছিল কলিনদ্রেসের দেশের বাইরের প্রথম ক্লাব।
আখতাম নাজারভপ্রথমবারের মতো নিজ দেশের বাইরে খেলতে এসে সময়টা মোটেই ভালো যায়নি তাজিকিস্তান জাতীয় দলের অধিনায়ক আখতাম নাজারভের। বসুন্ধরায় বিদেশি তারকাদের হাঁটে নাজারভকে আলাদাভাবে চেনা যায়নি। দলে এতটাই তারকাদের ছড়াছড়ি ছিল যে এএফসি কাপে চার বিদেশি কোটায় জায়গায় হয়নি এই ডিফেন্ডারের। আর লিগে দলের প্রয়োজনে বেশির ভাগ সময়ে প্রথাগত এই লেফটব্যাককে খেলতে দেখা গিয়েছে লেফট উইং বা হোল্ডিং মিডফিল্ডার হিসেবে। তাই বসুন্ধরার সঙ্গে চুক্তি শেষ করে দেশ ফিরতেই তাঁর ঘরের ক্লাব ইসতকললে নাম লিখিয়েছেন। বেশ কয়েক বছর ধরে তাজিকিস্তান জাতীয় দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। নাজারভ। জাতীয় দলের জার্সিতে ৫০ ম্যাচে ৫টি গোলও করেছেন এই লেফটব্যাক। ২০১৭ সালে ইসতকললের হয়ে এএফসি কাপের আন্তঃআঞ্চলিক ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা আছে। খেলেছেন এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচও।
সিওভুশ আশরোরোভঘরোয়া ফুটবলের শেষ মৌসুমের ফেডারেশন কাপে রানার্সআপ হয়েছিল রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস। সাদামাটা একটি দলের সাফল্যের পেছনে দলগত শক্তি তো অবশ্যই ছিল। তবে রক্ষণভাগকে আগলে রাখতেন তাজিকিস্তান জাতীয় দলের ডিফেন্ডার সিওভুশ। প্রতিপক্ষ দলের ভয় ধরানো ক্রসগুলো খুব ঠান্ডা মাথায় সামাল দিতেন দীর্ঘদেহী এই ডিফেন্ডার। তাজিকিস্তানের জার্সিতে ৪৪ ম্যাচ খেলা সিওবুশ দেশে ফিরেই নাম লিখিয়েছেন লোকমোটিভ পামির এফসিতে।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- অলস টাকা আর নয়! শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সুখবর দিল বিএসইসি
- পুঁজিবাজার সংকটে সরকার নিচ্ছে দ্রুত পদক্ষেপ: ৪ মূল সমস্যা চিহ্নিত
- গাজার মতো হামলার হুমকি বাংলাদেশকে! মুখ খুললো ভারতীয় মিডিয়া
- চীনের সহায়তায় পাঁচ জেলায় স্বাস্থ্য বিপ্লব: আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল তৈরি হচ্ছে
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- শেয়ারবাজারে বড় পরিবর্তনের আভাস! বৈঠকে বসছে সরকার ও শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠান
- পুঁজিবাজার সংকটে সরকারের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট, ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে বিনিয়োগকারীরা
- শেখ হাসিনার ৮ মিনিটের ভিডিও বার্তা: ইতিহাস, শিল্প ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
- আগামী দিনে বিশ্ব ক্রিকেটে দাপট দেখাবে যে পাঁচ ক্রিকেটার
- চট্টগ্রাম-১১ আসনে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীরা: বাবা-ছেলের লড়াই!
- রিয়াল মাদ্রিদ বনাম আর্সেনাল কোয়ার্টার ফাইনাল স্কোর আপডেট
- Real Madrid vs. Arsenal: একাদশ, পরিসংখ্যান ও ম্যাচ প্রেডিকশন
- শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ ও স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা
- ৫৪ বছরেই শেষ! আত্মহত্যা করলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা নিকি ক্যাট
- বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিতের দোরগোড়ায় বাংলাদেশ, সামনে সহজ সমীকরণ