যে কোচদের অধীনেই হবে জাতীয় দিলের ট্রেনিং ক্যাম্প

তার মধ্যে কয়েকজন এখন ব্যক্তিগত উদ্যোগে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনায় দেশের ৪ টেস্ট ভেন্যুতে রানিং, জিমওয়ার্ক ও ব্যাটিং-বোলিং অনুশীলন করছেন।
কিন্তু জাতীয় পুলের বড় অংশই স্টেডিয়ামে গিয়ে নিজ উদ্যোগে অনুশীলন করা থেকে বিরত আছেন। অনেকেরই প্রশ্ন, ৩৫ থেকে ৩৮ জনের মধ্যে যদি ১০ জন এভাবে রানিং, জিম ও হালকা ব্যাটিং-বোলিং প্র্যাকটিস করেন, তার ফায়দা কী? এটা কি উপকারে আসবে? জাতীয় দলের পূর্নাঙ্গ অনুশীলন ছাড়া এরকম ব্যক্তিগত প্র্যাকটিসের আদৌ কোন কার্যকরিতা আছে কি?
অনেকেরই মত, ৪ বিভাগীয় শহরেরর ৪ স্টেডিয়াম ব্যবহার করে মাত্র ১০ জনের অনুশীলনের ব্যক্তিগত অনুশীলনের সুযোগ করে না দিয়ে ঐ ৪ বিভাগীয় শহরে আবাসনের ব্যবস্থা করে ৩৫-৩৮ জন ক্রিকেটারকে প্র্যাকটিসের সুযোগ করে দেয়ার ব্যবস্থা করলে সেটাই অনেক বেশি কাজে দিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দেশের একাধিক প্রতিষ্ঠিত ক্রিকেট প্রশিক্ষক মনে করেন, এই ব্যক্তিগত অনুশীলনে সর্বোচ্চ মনোযোগ এবং আনুসাঙ্গিক সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার বদলে জাতীয় দলের ৪ বিভাগীয় ভেন্যুতে কিংবা কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় একসঙ্গে অনুশীলনের ব্যবস্থা করাই হতো যুক্তিযুক্ত।
তবে ভেতরের খবর, চার বিভাগীয় শহরে না হলেও, করোনার ভয়াবহতা কমে গেলে জাতীয় দলের পুলে থাকা ক্রিকেটারদের নিয়ে পাঁচ-ছয় সপ্তাহের ট্রেনিং ক্যাম্প আয়োজনের চিন্তাভাবনা চলছে। ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটি প্রধান আকরাম খানের মুখেই মিললো এমন আভাস। আজ (মঙ্গলবার) সকালে জাগো নিউজকে তেমন ইঙ্গিতই দিলেন আকরাম।
করোনা পরবর্তী সময়ে জাতীয় দলের কার্যক্রম কী হতে পারে? তা নিয়ে কথা বলতে বলা হলে আকরাম খান জানান, ‘আমরা কায়মনে চাচ্ছি করোনার সংক্রমণের তীব্রতা কমে যাক। করোনার ভয়াবহতা হ্রাস পেলে, অবস্থার উন্নতি ঘটলে আমরা জাতীয় দলের একটা অনুশীলন ক্যাম্পের আয়োজন করতে চাই। সব তৈরি আছে। শুধু করোনার তীব্রতা কমে গেলেই আর কোন বাঁধা থাকবে না ক্রিকেটারদের মাঠে ফেরার। তারা একদম ছকে বাঁধা অনুশীলন করবে। ফিজিক্যাল ও স্কিল ট্রেনিং সব করতে পারবে।’
এখন করোনার কারণে সব বিদেশী কোচ যার যার দেশে অবস্থান করলেও ক্রিকেট অপস প্রধানের দাবি, অবস্থার উন্নতি ঘটলে সব বিদেশি কোচ চলে আসবেন। হেড কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো, ব্যাটিং কোচ নেইল ম্যাকেঞ্জি, স্পিন বোলিং কোচ ড্যানিয়েল ভেট্টোরি, পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসনসহ সবার সাথেই কথা হয়েছে। করোনা ভাল হয়ে গেলে অল্প সময়ের নোটিশে তারা চলে আসবেন এবং তাদের পরিচালনায় পরিপূর্ণ অনুশীলন হবে। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরাতে যা যা প্রয়োজন, তার সবকিছুই করা হবে।
সেই পরিপূর্ণ অনুশীলন ক্যাম্পটা কবে নাগাদ শুরু হতে পারে?- এমন প্রশ্ন করা হলে ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘সময়টা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। আমি কেন, কেউই তা বলতে পারবে না। এটা নির্ভর করবে করোনা পরিস্থিতির ওপর। করোনা সংক্রমণ কমে গেলেই কেবল অনুশীলন শুরুর উদ্যোগ নেব, এখন না।’
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- অলস টাকা আর নয়! শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সুখবর দিল বিএসইসি
- পুঁজিবাজার সংকটে সরকার নিচ্ছে দ্রুত পদক্ষেপ: ৪ মূল সমস্যা চিহ্নিত
- গাজার মতো হামলার হুমকি বাংলাদেশকে! মুখ খুললো ভারতীয় মিডিয়া
- চীনের সহায়তায় পাঁচ জেলায় স্বাস্থ্য বিপ্লব: আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল তৈরি হচ্ছে
- ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ, এরপর যা ঘটল তা অনেকেই ভাবেননি
- শেয়ারবাজারে বড় পরিবর্তনের আভাস! বৈঠকে বসছে সরকার ও শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠান
- পুঁজিবাজার সংকটে সরকারের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট, ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে বিনিয়োগকারীরা
- শেখ হাসিনার ৮ মিনিটের ভিডিও বার্তা: ইতিহাস, শিল্প ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
- আগামী দিনে বিশ্ব ক্রিকেটে দাপট দেখাবে যে পাঁচ ক্রিকেটার
- চট্টগ্রাম-১১ আসনে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীরা: বাবা-ছেলের লড়াই!
- রিয়াল মাদ্রিদ বনাম আর্সেনাল কোয়ার্টার ফাইনাল স্কোর আপডেট
- Real Madrid vs. Arsenal: একাদশ, পরিসংখ্যান ও ম্যাচ প্রেডিকশন
- শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ ও স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা
- ৫৪ বছরেই শেষ! আত্মহত্যা করলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা নিকি ক্যাট
- বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিতের দোরগোড়ায় বাংলাদেশ, সামনে সহজ সমীকরণ