ঢাকা, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

এটাই প্রবাসীদের বাঁচার একমাত্র উপায়

জাতীয় ডেস্ক . ২৪আপডেট নিউজ
২০২০ জুলাই ১২ ১৮:২৭:৩১
এটাই প্রবাসীদের বাঁচার একমাত্র উপায়

বন্ধ হয়ে গেছে রেস্টুরেন্টটি। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন তানভীর।তারপর থেকে প্রায় পাঁচ মাস বেকার। আইনের কঠোরতা ও নানা বিধিনিষেধের কারণে অন্য কোনো কাজও করতে পারছে না।

আগের আয় থেকে যে সামান্য অর্থ জমা ছিল, তা-ও শেষ। ধার-দেনা করে এখন দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছেন। দেশে ফেরত আসা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই তানভীরের সামনে। কিন্তু দেশে এসেইবা কী করবেন, এ নিয়ে দুশ্চিন্তা পিছু ছাড়ছে না তার।একই অবস্থা সৌদি আরব প্রবাসী সোলেমান হোসেনের। কাজ করছিলেন একটি ড্রায়িং হাউসে।মক্কার বিভিন্ন হোটেলের লন্ড্রি কাজগুলো করতো তার প্রতিষ্ঠান। কিন্তু করোনার কারণে ওমরাহ বন্ধ থাকায় বছরের শুরু থেকেই কাজ নেই।

ফলে বেকার ও ঘরবন্দী হয়ে বসে আছেন। এবার হজও সীমিত পরিসরে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি সরকার। তাই তার ড্রায়িং হাউসে কাজ শুরু হবে কি-না তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন সোলেমান।সোলেমান প্রবাসমেইল জানান, ঋণ করে জমি বন্ধক রেখে প্রায় চার লাখ টাকা খরচ করে সৌদি এসেছেন। প্রথম তিন বছর ভালোই কাজ করেছেন তিনি। কিন্তু গত হজের পর তেমন কাজ না থাকায় সমস্যা শুরু হয়। চলতি বছরের শুরু থেকে কাজ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। করোনায় লকডাউনের কারণে এখন কাজ নেই, ঘরবন্দী হয়ে বসে আছেন। কোনোমতে খেয়ে-পরে দিন চলছে তার।

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



রে